হোটেল-রেস্তরাঁর খাবার একঘেয়ে, হার্দিকের রাধুঁনিকে নিয়ে টানাটানি আক্রমের

হোটেল-রেস্তরাঁর খাবার একঘেয়ে, হার্দিকের রাধুঁনিকে নিয়ে টানাটানি আক্রমের

হোটেল-রেস্তরাঁর খাবার একঘেয়ে, হার্দিকের রাধুঁনিকে নিয়ে টানাটানি আক্রমের
হোটেল-রেস্তরাঁর খাবার একঘেয়ে, হার্দিকের রাধুঁনিকে নিয়ে টানাটানি আক্রমের

মিজানুর রহমান: মধুমেহর জন্য সব খাবার খেতে পারেন না আক্রম। চিকিৎসকের পরামর্শ মতো খাওয়া-দাওয়া করতে হয় তাঁকে। স্বাদ বদল করতে নতুন ভাবনা পাকিস্তানের প্রাক্তন অধিনায়কের।

হোটেল, রেস্তরাঁর খাবার খেয়ে খেয়ে মুখে চড়া পড়ে গিয়েছে। ভাল না লাগলেও বাধ্য হয়েই খেতে হয়। তাই স্বাদ বদলাতে চান ওয়াসিম আক্রম। রুচি ফেরাতে পাকিস্তানের প্রাক্তন অধিনায়ক হার্দিক পাণ্ড্যর সাহায্য চাইলেন।

আক্রম বলেছেন, ‘‘হার্দিকের কাছে আমার একটি বিনীত অনুরোধ রয়েছে। তুমি কি তোমার রাঁধুনিকে এক দিনের জন্য আমার কাছে পাঠাতে পারো? তা হলে তিনি আমার জন্য কিছু সুস্বাদু খাবার রান্না করে দেবেন। আমার হোটেলের খাবার খেতে আর ভাল লাগছে না।’’ আক্রমের এই অনুরোধ হার্দিক রাখবেন কি না, তা অবশ্য জানা যায়নি।

ধারাভাষ্যের কাজে প্রায় সারা বছরই বিভিন্ন দেশে ঘুরতে হয় আক্রমকে। পেট ভরানোর জন্য ভরসা করতে হয় হোটেল বা রেস্তরাঁর খাবারের উপরই। বাড়ির খাবার খাওয়ার সুযোগ নেই। যা খুশি খেতেও পারেন না। মধুমেহর সমস্যা থাকায় চিকিৎসকের পরামর্শ মতো খেতে হয় আক্রমকে। একই ধরনের খাবার একঘেয়ে হয়ে গিয়েছে। তাই হার্দিকের রাঁধুনির হাতের রান্না খেয়ে স্বাদ বদলাতে চান তিনি।

উল্লেখ্য, পাকিস্তানের বিরুদ্ধে মাঠে নামার আগে গত রবিবার হার্দিক জানান, নিজের রাঁধুনিকে নিয়ে দুবাই গিয়েছেন তিনি। বাইরের খাবার এড়াতে এবং সঠিক ক্যালোরি-যুক্ত খাবার খাওয়ার জন্যই রাঁধুনিকে নিয়ে গিয়েছেন সঙ্গে। বদলে যাওয়া হার্দিক নিজের স্বাস্থ্য সম্পর্কেও সচেতন। তাই হোটেল বা রেস্তরাঁর খাবার এড়িয়ে চলেন। যদিও মাঝেমাঝে রাতে খাওয়ার জন্য বাইরে যান। বিভিন্ন ধরনের খাবার চেখে দেখেন।

হার্দিকের এই উদ্যোগ বিস্মিত করেছে আক্রমকে। ভারতীয় অলরাউন্ডারের প্রশংসা করেছেন পাকিস্তানের প্রাক্তন জোরে বোলার।

খবরটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply